ডাক বিভাগের মাধ্যমে মানুষের টাকা পাঠানোর সংখ্যা ২০০৪ সালে কিছুটা বেড়েছিল।
তারপর থেকে ক্রমশ কমেই আসছিল। ২০০০-০১ অর্থবছরে মানি অর্ডার হয়েছি ল৩২ লাখের বেশি। ২০০১৫-১৬ অর্থবছরে সেই সংখ্যা এসে দাঁড়ায় চার লাখে।
মানি অর্ডারের সংখ্যা কমার সাথেসাথে এর মাধ্যমে পাঠানো টাকার পরিমাণও কমতে থাকে।
কিন্তু ২০১৩ সালে হঠাৎ টাকার পরিমাণে বড় ধরনের উল্লম্ফন ঘটে। এই উল্লম্ফন অব্যাহত থাকে ২০১৫-১৬ অর্থবছরেও।
পাহাড়ি ঢলে ঝুঁকির মুখে বাংলাদেশের হাওর-প্রধান তিন জেলা সুনামগঞ্জ, নেত্রকোনা ও কিশোরগঞ্জের বোরো ধান। জেলাগুলো দেশে বোরো উৎপাদনে শীর্ষ ১০ জেলার প্রথম […]
সাম্প্রতিক বছরগুলোয় প্রবাসীরা যে পরিমাণ রেমিট্যান্স পাঠাচ্ছেন তা বাংলাদেশের বাজেটের প্রায় চার ভাগের এক ভাগ। চলতি অর্থবছের বাংলাদেশের বাজেটের পরিমাণ চার কোটি […]
১০ অর্থবছরের মধ্যে গত দুটিতে টানা লোকসান করেছে রাষ্ট্রায়ত্ত্ব পরিবহন সংস্থ বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্পোরেশন (বিআরটিসি)। তবে গত অর্থবছরে প্রতিষ্ঠানটির লোকসানের পরিমাণ […]
বাংলাদেশ থেকে প্রবাসী শ্রমিকের সংখ্যা ২০১০ সালে কমেছলি। ২০১২ সালে এই সংখ্যা ৬ লাখ ছুঁইছুঁই হয়ে পরের বছর নেমে আসে ৪ লাখে। […]
